সম্পাদকীয় কলমে গীতশ্রী সিনহা
সম্পাদকীয়
শারদীয় শুভেচ্ছা শুভকামনা রইল ওয়েবসাইট ম্যাগাজিন দিনাজপুর ডেইলি বিনোদন বিভাগীয় দপ্তরের তরফ থেকে।
দুর্গাপুজোর এই সময়, সেই সময়। প্রাচীনকাল, আবহমানকাল ও বর্তমানকাল… এসব অভিব্যক্তি হচ্ছে সময়কে বর্তমান সময়ের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা। দুর্গাপূজা পারিবারিক, বারোয়ারি তারপর সার্বজনীন। আন্তর্জাতিক প্রাঙ্গণে এর উপস্থিতি স্বমহিমায় উজ্জীবিত।
ধর্মীয় প্রেক্ষাপট তো আছেই। তারসাথে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য মন্ডপ ও ঠাকুর তৈরি এবং অবশ্যই আলোকসজ্জায় শৈল্পিক চেতনাকে উত্তরোত্তর উৎকর্ষতার শিখরে তোলার ধারা প্রকটভাবে উন্নতি হতে দেখছি আমরা। তবে, পুজো কমিটি গুলোর সাধ এবং সাধ্যের মধ্যে একটা ফারাক লক্ষ্য করা যায়। অসামাজিক কার্যকলাপের দিকে দৃষ্টি একটু বেশিই মনে হয়। হবে না-ই বা কেন ! আজকাল বারোয়ারী পুজোকমিটির হাতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত অর্থ, তাই হয়তো একটু এদিক – সেদিক, একটু অনাচার, বাতাসে ওড়াউড়ি করে টাকার গন্ধ। পথ শিশুদের থালায় ভাত নেই, গায়ে জামা নেই… নতুন জামা বা পুজোর ক’টাদিন ভালোমন্দ খাবারের গল্প তো ভাবাই যায় না। একেই বলে সাম্যবাদ !
এই সংখ্যায় একটি বিশেষ লেখা থাকছে, সুব্রত মিত্রের লেখাটি ভাইরাল হয়েছে, ফেসবুক থেকে, বিভিন্ন মিডিয়ায় পৌঁছে গেছে। ফেসবুকে নিজের ওয়ালে পোস্ট দেওয়া লেখাটি লাইক 3.4k others, 1.1k comment & share 2.2 k.youtube e অনেকে নিজেদের মতো পোস্ট দিয়েছে, এবং সংগৃহিত হিসেবে ঘুরেফিরে চলেছে বিভিন্ন মিডিয়ায়।
দূরত্ব বজায় রেখে সবাই আনন্দে থাকো, আনন্দে কাটাও, এটাই কামনা করি।
পুজো বিষয়ক লেখা দিলাম এই সংখ্যায়। অনেক ভালোবাসা শুভকামনা রইল।
সম্পাদকীয় কলমে গীতশ্রী সিনহা।
শারদীয়ার শুভেচ্ছা রইল। সকলে ভালো থাকুন।
পুজো কমিটিগুলোর সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাক । অন্ততপক্ষে এবার কোভিড অতিমারীতে সাধারন মানুষদের যে দুর্ভোগ সেসব ভেবে আড়ম্বরের খরচটা তুলে দেওয়া হোক তাদের হাতে।